১লা ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আলমডাঙ্গার ডাউকি গ্রামের এক আদম ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়েরের অভিযোগ

প্রতিনিধি :
শরিফুল ইসলাম রোকন
আপডেট :
সেপ্টেম্বর ২০, ২০২০
129
বার খবরটি পড়া হয়েছে
শেয়ার :
| ছবি : 


আলমডাঙ্গার ডাউকি গ্রামের এক আদম ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে টাকা আদায়ের জন্য মিথ্যা মামলা দায়েরের অভিযোগ উঠেছে। ৮ বছর আগে ওই আদম ব্যবসায়ীকে পুলিশ আটক করলে সে সময় যারা তাকে থানা থেকে আপোষের মাধ্যমে চেক দিয়ে মুক্ত করে নিয়ে যায় তাদের বিরুদ্ধেই তিনি এখন মিথ্যা অভিযোগ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।


জানা গেছে, আলমডাঙ্গার ডাউকি গ্রামের লাল্টু রহমান বেশ কয়েক বছর আগে বিভিন্ন মানুষকে বিদেশ পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেন। পরবর্তিতে অনেকেই বিদেশ যেতে না পেরে টাকা ফেরৎ পেতে থানায় মামলা করেন। ৮ বছর আগে এমনই একটি মামলায় লাল্টু রহমান থানায় আটক হন। সে সময় গ্রামের মন্ডল মাতব্বররা আপোষ মীমাংসার মাধ্যমে ১লাখ ১০ হাজার টাকার চেক দিয়ে তাকে থানা থেকে মুক্ত করে নিয়ে যান।


এদিকে, থানা থেকে মুক্ত হবার পর লাল্টু রহমান টাকা না দিয়ে পালিয়ে যান। টাকা না পেয়ে ৪ বছর আগে সেই প্রতারিত ব্যক্তি কুস্টিয়া আদালতে লাল্টু রহমানের নামে মামলা দায়ের করেন। লাল্টু রহমান বর্তমানে সৌদিতে আছেন। বাদেমাজু গ্রামের আজিম উদ্দিনের ছেলে জহুরুল ইসলাম ইকতার অভিযোগ করেন যে, সেই মামলার ৪ বছর পর লাল্টু রহমানের স্ত্রী শেফালি খাতুন গত কয়েকদিন আগে তার কাছে এসে ৮ বছর আগের আপোষ মীমাংসার কাগজ চান।

সেই কাগজ নেই বলে জহুরুল ইসলাম ইকতার জানালে তারা ফিরে যান। কয়েকদিন পর জহুরুল ইসলাম ইকতার জানতে পারেন যে, তার কাছে ৯০ হাজার টাকা পাবে বলে থানায় মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেছেন। ডাউকি ওয়ার্ডের মেম্বার আলমগীর হোসেন, মন্টু বিশ্বাস,শহিদুল ইসলাম,ঠান্ডু বিশ্বাস, বাদেমাজু গ্রামের মেম্বর খেদ আলী, ডাউকি ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুল কুদ্দুসসহ অনেকেই জানান যে, এতো বছর হলো মামলা হয়েছে কখনও তারা টাকার কথা বলেনি। অথচ এখন টাকা পাবার মিথ্যা অভিযোগ করছেন।

বিষয়টি তাদের কাছে বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়না। এটা জহুরুল ইসলাস ইকতারকে ফাঁসানোর একটা ষড়যন্ত্র হতে পারে বলে ধাআরণা করছেন। ।

সর্বশেষ খবর
menu-circlecross-circle linkedin facebook pinterest youtube rss twitter instagram facebook-blank rss-blank linkedin-blank pinterest youtube twitter instagram