আলমডাঙ্গা কেন্দ্রীয় তন্তবায় শিল্প সমিতির পক্ষে জমির মামলায় রায় হওয়ায় দোয়া মাহফিল
আলমডাঙ্গার কেন্দ্রীয় তন্তবায় শিল্প সমিতির জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলমান মামলায় সমিতির পক্ষে রায় হয়েছে। সমিতির পক্ষে রায় হওয়ায় ১ জুন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সমিতির নিজস্ব স্থানে সমিতির পক্ষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় তন্তবায় সমবায় সমিতির সাবেক সভাপতি বৃহত্তর কাপড়পট্টি সমিতির সভাপতি হাজী গোলাম রহমান সিঞ্জুল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বৃহত্তর কাপড়পট্টি সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবু মুছা, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব আলী, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় তন্তবায় সমবায় সমিতির সভাপতি মজিবর রহমান, সাধারণ সম্পাদক নুরুন্নবী, প্রাথমিক তন্তবায় সমবায় সমিতির সভাপতি সম্পাদকের মধ্যে মোশারেফ হোসেন, ইয়াকুব আলী, এসএম গোলাম সরোয়ার শামীম, বাবু মিয়া, শরিফুল ইসলাম, তোফান আলী, আব্দুল গফুর, আবু হাসেম, সাইদুর রহমান সাঈদ মেম্বার, আব্দুস সামাদ, আলফাজ আলী, নাসির উদ্দিন মন্টু, মোখছার আলী, আব্দুল জলিল, কিবরিয়া, শামসুল হক, জাহাঙ্গীর আলম, আব্দুল মালেক, রুহুল, শামিম রেজা, শেখ মনিরুল ইসলাম, সিরাজুল ইসলাস, আরমান, সাইরাজ মেহেদী লাভলু, মিরাজুল ইসলাম রঞ্জু, বাবু, রাজু, সোহাগ, জজসহ সকল সমিতির সদস্যরা প্রমুখ।
মামলায় নিযুক্ত এ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম জানান, মামলার পক্ষে আমি ও সিনিয়র এ্যাডভোকেট মাহাতাব উদ্দিন কেন্দ্রীয় তন্তবায় সমবায় সমিতির পক্ষে এ মামলায় দীর্ঘদিন লড়াই করি। দীর্ঘদিন লড়াইয়ের পর চুয়াডাঙ্গা জেলা ও দায়রা জজ আদালত-২ আমরা আপিল করি। আপিলে আমরা দীর্ঘদিনের কাক্ষিত রায় আমরা পেয়েছি। আমরা ন্যায় বিচার পেয়েছি। আমরা বিচার বিভাগের প্রতি আস্থাশীল। আমাদের অনুকুলে মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। উল্লেখ্য কেন্দ্রীয় তন্তবায় সমবায় সমিতির সাথে আব্দুল মাবুদের দীর্ঘ ২৫ বছর মামলা চলমান ছিল। দীর্ঘদিন বিচারের পর গতকাল কেন্দ্রীয় তন্তবায় সমিতির অনুকূলে রায় হয়েছে।