আলমডাঙ্গার নাজমুল হাসান পলাশ ও মেহেদী হাসান টগরের পিতা আব্দুল লতিফ আর নেই
আলমডাঙ্গা সমাজসেবা অফিসের নাজমুল হাসান পলাশ ও মেঘনা কম্পিউটারের সত্তাধিকারী মেহেদী হাসান টগরের পিতা সমাজ সেবা অফিসের (অব) কর্মচারী আব্দুল লতিফ আর নেই (ইন্নালিল্লাহি……রাজিউন)। বার্ধক্য জনিত রোগের কারণে চিকিৎসাধীনাস্থায় ২৩ জানুয়ারী সকাল পৌনে ৯টায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে মৃত্যু বরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।
জানাগেছে, আলমডাঙ্গা ষ্টেশনপাড়ার মরহুম হাসান আলীর ছেলে আলমডাঙ্গা সমাজ সেবা অফিসের অবসরপ্রাপ্ত ফিল্ড সুপারভাইজার আব্দুল লতিফ। তিনি দক্ষতা ও সুনামের সাথে কর্মজীবন শেষে করে আলমডাঙ্গা সমাজ সেবা অফিস থেকে ১৯৯৬ সালে চাকুরী জীবন থেকে অবসর গ্রহন করেন। বেশকিছু দিন ধরে তিনি বার্ধক্যজনিত রোগের কারণে অসুস্থ ছিলেন। তার উন্নত চিকিৎসার জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে ২৩ জানুয়ারী সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে মৃত্যু বরণ করেন।
মরহুমের বড় ছেলে নাজমুল হাসান পলাশ আলমডাঙ্গা সমাজ সেবা অফিসের ফিল্ড সুপারভাইজার ও ছোট ছেলে মেঘনা কম্পিউটারের সত্ত¡াধিকারী মেহেদী হাসান টগর। এছাড়াও স্ত্রী এবং ২ মেয়ে ও নাতী নাতনীসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। ২৩ জানুয়ারী বাদ আছর দারুস সালাম ঈদগা ময়দানে জানাযা নামাজের শেষে দারুস সালাম কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে। মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনায় বড় ছেলে আলমডাঙ্গা সমাজ সেবা অফিসের ফিল্ড সুপারভাইজার নাজমুল হাসান পলাশ সকলের কাছে দোয়া কামনা করেছেন।