আলমডাঙ্গা ব্যুরো: আলমডাঙ্গায় ছাগলের পায়ে চাপা পড়ে মুরগীর বাচ্চা মরায় ছাগল মালিককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে একই গ্রামের সোয়ব আলী ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে। ২৩ জুলাই রবিবার রাতে হারদী ইউনিয়নের উদয়পুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছে ছাগল মালিক রাজিয়া খাতুনের স্বামী আব্দুল খালেক।
জানা গেছে, উপজেলার হারদী ইউনিয়নের উদয়পুর গ্রামের আব্দুল খালেকের স্ত্রী রাজিয়া খাতুন বাড়িতে ছাগল লালনপালন করেন। ২৩ জুলাই রাজিয় খাতুনের ছাগলের পায়ে পৃষ্ট হয়ে প্রতিবেশি শাকের আলী ছেলে সোয়ব আলীর একটি মুরগীর বাচ্চা মারা যায়। তারপরই সোয়ব আলী গোপনে ছাগলটিকে ধরে নিয়ে গিয়ে বাড়িতে বেধে রাখে। সন্ধ্যার পর খোজাখুজি করতে দেখে আরেক প্রতিবেশি জানায় ছাগল সোয়ব আলী বেধে রেখেছে।
রাজিয়া খাতুন এশার নামাজপর ছাগলটি আনতে গেলে তাদের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে সোয়ব আলী ও তার স্ত্রী রাজিয়া খাতুনকে মারধর করে । সোয়ব আলীর হাতে থাকা লোহার সাবলের আঘাতে রাজিয়া খাতুন রক্তাক্ত জখম হয়। তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করে। এবিষয়ে রাজিয়া খাতুনের স্বামী আব্দুল খালেক বাদী হয়ে আলমডাঙ্গা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে।