কোভিড-১৯’র কারনে মধ্যবিত্ত শ্রেণির বাজেট ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক পরিবর্তন- আইএনএম গবষেণা
কোভডি -১৯ মহামারীর কারনে শহরের ৪৩ শতাংশ মধ্যবত্তি পরবিারের মাসিক আয় কমেছে, যার মধ্যে ৫৭ শতাংশ পরিবারই হচ্ছে নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির আর ১৯ শতাংশ পরিবার উচ্চ মধ্যবিত্ত শ্রেণির অর্ন্তভুক্ত। ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে একটি অনলাইন সমীক্ষার ভিত্তিতে ইন্সটিটিউট ফর ইন্ক্লুসিভ ফিন্যান্স এন্ড ডেভেলপমেন্ট (আইএনএম)-এর একটি গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে। এই গবেষণায় শহরের মধ্যবিত্ত পরিবারের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা এবং আর্থিক সেবার ক্ষেত্রে প্রযুক্তি নির্বাচনে কী ধরনরে পরিবর্তন এসেছে তা প্রতিফলিত হয়েছে।
সমীক্ষায় দেখা যায় যে মধ্যবত্তি পরিবারগুলো বেশিরভাগই বেসরকারী খাতে চাকুরিরত (৮৮ শতাংশ); যাদের মধ্যে ২০ শতাংশের বেতন হ্রাস পেয়েছে এবং ৬ শতাংশ মহামারীর কারনে অনিয়মিতভাবে বেতন পেয়েছেন। মহামারীর প্রভাব কমাতে অর্ধেক মধ্যবিত্ত পরিবারই তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় ব্যয় মেটাতে সঞ্চয়-এর পরিমাণ হ্রাস করেছে। এরই ধারাবাহিকতায়, প্রায় এক-তৃতীয়াংশ নিম্ন মধ্যবিত্ত পবিবার তাদের খাদ্য ব্যয় কমিয়েছে, যা উচ্চ মধ্যবিত্তের ক্ষেত্রে ৬ শতাংশ। এছাড়াও, ২১ শতাংশ পরিবার ঋণ গ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ৭৬ শতাংশই হচ্ছে নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারপ।
মধ্যবত্তি পরবিারগুলো অনেক বেশী ডিজিটাল ও অনলাইন বাজারের উপর নর্ভিরশীল হয়েছে যার মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশই অনলাইন ক্রয়রে উপর নির্ভর করেন। এই পরর্বিতন একটা দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক ব্যবহাররে পরর্বিতন বলইে তারা মনে করনে। এই গবষেণাটি দশেরে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর আর্থিক ও সংশ্লষ্টি দূর্বলতা কমানোর প্রয়োজনীয়তার প্রতি দিকনির্দেশনা দেয় যেহেতু বাংলাদেশের ইতবিাচক সামাজিক পরর্বিতনরে সূক্ষ চালিকা শক্তি হিসেবে এই ক্রমর্বধমান মধ্যবিত্ত শ্রেণির একটা গুরুত্বর্পূণ ভূমকিা রয়েছে ।