গ্রামের মানুষের হৃদয়ের স্পন্দন অনুভব করতে শিখতে হবে- জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক শরিফ
চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির নব নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক শরিফুজ্জামান শরিফকে ফুলেল অভ্যর্থনায় অভিষিক্ত করলো আলমডাঙ্গার কুমারী ইউনিয়ন পরিষদ। ৪ ডিসেম্বর দুপুরে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে এ ফুলেল অভ্যর্থনা জ্ঞাপন করা হয়। কুমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ( ভারপ্রাপ্ত) বিএনপি নেতা মাহবুবুর রহমানের নেতৃত্বে এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক আবু বক্কর সিদ্দীক, ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য আশাদুল হক, ওহিদুল ইসলাম, বায়েজিদ হোসেন, আব্দুল রশিদ, আইনাল হোসেন, সুকচান মন্ডল, নুপুর খাতুন, রোকসানা খাতুন প্রমুখ।
কুমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মহাবুবুর রহমান বলেন, ১৭ বছরের আওয়ামী দু:শাসনে চুয়াডাঙ্গা জেলায় আপনি ছিলেন জাতীয়তাবাদী শক্তির আশ্রয়দাতা। জাতীয়তাবাদ শক্তির সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণে আগামী দিনে আপনার সাথে থাকতে পারলে আমরা নিজেকে ধন্য মনে করবো। আমরা বিশ্বাস করি আপনার সুদৃঢ় ভূমিকায় তৃণমূল পর্যায়ে প্রতিটি গ্রামে বিএনপি অপ্রতিরোধ্য ও দুর্জয় ঘাটি হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত হবে।
এ সময় জেলা বিএনপির সদ্য নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক শরিফুজ্জামান শরিফ বলেন, অবিসংবাদিত রাষ্ট্রনায়ক শহিদ জিয়া ও বিএনপির হৃদয়ের স্পন্দন তারেক জিয়ার আদর্শ গ্রামে গ্রামে প্রচার করতে হবে। ৩১ দফাসহ জাতীয়তাবাদ শক্তির মূলনীতি ও বিএনপির আদর্শ প্রচার করতে হবে। এদেশের গ্রামবাসীর হৃদয়ের স্পন্দন অনুভব করতে শিখতে হবে। তাহলেই আপামর গ্রামবাসীর নেতা হওয়া সম্ভব হবে। গ্রামের কৃষকের সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করে নেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। এ শিক্ষা মহান শহীদ জিয়ার শিক্ষা। তাহলেই বিএনপির আদর্শ সৈনিক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব হবে।