আলমডাঙ্গার ৪ মন্দিরে ঢেউটিন দিয়েছেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব শরিফুজ্জামান শরীফ
আলমডাঙ্গার ৪ মন্দিরে ঢেউটিন দিয়েছেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব শরিফুজ্জামান শরীফ। আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ঢেউটিন বিতরণ হয়েছে। ২৪ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালে শহরের সাদাব্রীজ সংলগ্ন বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে হিন্দু- বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের নেতৃবৃন্দসহ মন্দির কমিটির হাতে ঢেউটিন তুলে দেওয়া হয়। এসময় উপজেলা ও পৌর বিএনপির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ঢেউটিন বিতরণ অনুষ্ঠানে উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি আক্তার হোসেন জোয়ার্দ্দার বলেন, ইতোপূর্বে চুয়াডাঙ্গায় হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের এক মতবিনিময় সভায় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব শরীফুজ্জামান শরীফের কাছে আলমডাঙ্গার ৪ মন্দিরের জন্য ঢেউটিনের কথা বলা হয়েছিল। সেসময় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব শরীফুজ্জামান শরীফ তাতে সম্মতি দিয়েছিলেন। তিনি ঢেউটিন পাঠিয়ে আলমডাঙ্গার নেতাকর্মিদের মন্দির কমিটির হাতে তুলে দিতে বলেন। তারই ধারাবাহিকতায় ঢেউটিন প্রদান করা হয়েছে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক ও জেহালা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আমিনুল হক রোকন, পৌর বিএনপির সভাপতি আজিজুর রহমান পিন্টু, পৌর বিএনপির সাধারন সম্পাদক জিল্লুর রহমান ওল্টু, পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী আলী আজগর সাচ্চু, বিএনপি নেতা আইয়ুব হোসেন, কালিদাসপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারন সম্পাদক আলমগীর হোসেন লালন, কুমারী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক, পৌর ২ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি হাফিজুর রহমান চমক, উপজেলা হিন্দু বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিন্দ্রনাথ দত্ত, পৌর হিন্দু বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদের সভাপতি লিপন বিশ্বাস, সহসভাপতি মিলন দাস, উপজেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক মীর আসাদুজ্জামান উজ্জ্বল, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম, পৌর যুবদলের সদস্য সচিব সাইফুদ্দিন কনক, যুগ্ম আহবায়ক খন্দকার আব্দুল কাদের, বাদল মজুমদার, পৌর পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি পরিমল কুমার ঘোষ কালূ, প্রশান্ত শিহি, রাজ কুমার সাহা, নিমাই রায়, দেবু সরকার, দিপ্তি দে, রতন কুমার বিশ্বাস, লিটন, সুমন হেলা প্রমুখ।
আলমডাঙ্গা পৌর এলাকার ক্যানেলপাড়া শ্রী শ্রী দূর্গা মন্দির, থানাপাড়া শ্রী শ্রী কালি মন্দির, রাধিকাগঞ্জ হরিজন কলোনির শিব মন্দির ও কুমারী শ্রী শ্রী দূর্গা মন্দিরে ৭ বান ঢেউটিন বিতরণ করেন। প্রত্যেক মন্দিরের সভাপতি সম্পাদকসহ অন্যান্য সদস্যদের হাতে তাদের মন্দিরের টিন তুলে দেওয়া হয়।