আলমডাঙ্গা মাইক্রোকার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আনিস সম্পাদক রানা
আলমডাঙ্গা জাকজমকপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে উপজেলা মাইক্রোকার উপ-শাখার ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৭ সেপ্টেম্বর রবিবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে চলে এ নির্বাচন। নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা ছিল ১৭৬ তার মধ্যে ভোট পোল হয়েছে ১৬৮টি।
নির্বাচনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় আনিস সভাপতি ও রানা সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছে ।
সহসভাপতি আব্দুস সালাম চেয়ার প্রতিকে ৮৭ ভোট পেয়ে জয় লাভ করেছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মিলন আহম্মেদ হরিন প্রতিকে পেয়েছে ৭০ ভোট। যুগ্মসাধারন সম্পাদক রাসেল মাছ প্রতিকে ৮১ ভোট পেয়ে জয় লাভ করেছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মিরাজ আলী আনারুস প্রতিকে পেয়েছে ৭৮ ভোট। সহসম্পাদক শামিম রেজা বাঘ প্রতিকে ১১১ ভোট পেয়ে জয় লাভ করেছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মিজানুর রহমান মন্টু হাতি প্রতিকে পেয়েছে ৪৬ ভোট। সাংগঠনিক সম্পাদক শিলন রেজা বালতি প্রতিকে ১০৪ ভোট পেয়ে জয় লাভ করেছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মাসুদ রানা গোলাপ ফুল প্রতিকে পেয়েছে ৫২ ভোট। প্রচার সম্পাদক ফারুক হোসেন মই প্রতিকে ৮৪ ভোট পেয়ে জয় লাভ করেছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি তরিকুল ইসলাম ঘোড়া প্রতিকে পেয়েছে ৭২ ভোট। এচাড়াও বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় কোষাধ্যক্ষ হাসানুজ্জামান। কার্যকরী সদস্য পদে ৩ জনে দুই জন জয় লাভ করেছে। কার্যকরী সদস্য পদে মানিক আলী ফুটবল প্রতিকে ৯৯ ভোট ও সেতু মোরগ প্রতিকে ৮৭ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছে। তাদের নিকট তম প্রতিদ্বন্দ্বিমনিরুল ইসলাম চাকা প্রতিকে পেয়েছে ৬৪ ভোট।
নির্বাচনে আলমডাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ বিপ্লব কুমার নাথের নির্দেশে আলমডাঙ্গা থানা পুলিশ ট্রাক, ট্যাংক লরী শ্রমিক ইউনিয়নের পর মাইক্রোকার উপশাখা কার্যালয়ের নির্বাচন সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করেছে। মাইক্রোকার উপশাখা কার্যালয়ের নির্বাচন এসআই বিকাশ কুমার, এসআই তারিফুজ্জামানসহ সঙ্গীয় ফোর্স আইন শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রেখে সুষ্ঠভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করেছে।
আলমডাঙ্গা মাইক্রোকার উপশাখা কার্যালয়ের নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন জেলা বাস-মিনিবাস, কোচ ও মাইক্রোবাস সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক রিপন মন্ডল, ট্রাক ট্যাংক লরী শ্রমিক ইউনিয়ন আলমডাঙ্গা শাখা কার্যালয়ের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন, জেলা বাস-মিনিবাস, কোচ ও মাইক্রোবাস সড়ক পরিবহন আলমডাঙ্গা শাখা শ্রমিক ইউনিয়নের ক্যাশিয়ার সাহাবুল ইসলামসহ জেলা উপজেলার শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ দায়িত্বে ছিলেন।