আলমডাঙ্গা উপজেলা ও পৌর বিএনপির উদ্যোগে ইফতার ও বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল
আলমডাঙ্গা উপজেলা ও পৌর বিএনপির উদ্যেগে ইফতার ও দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। ১৫ এপ্রিল শনিবার বিকেলে সাবেক টকিজ সিনেমা হলের পান্না কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। মূল অনুষ্ঠানস্থল টকিজ হল বাদেও আশপাশ এলাকায় বিপুল সংখ্যক লোকসমাগম হতে দেখা যায়।
পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি ইসরাফ হোসেনের সভাপতিত্বে ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে বিএনপির ঐক্যের ডাক দিয়ে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি শহিদুল কাউনাইন টিলু। তিনি বলেন, "আজকে বিএনপির ঢল নেমেছে। প্রচন্ড তাপদাহ উপেক্ষা করে গ্রামগঞ্জ থেকে ছুটে আসা নেতাকর্মীদের ধন্যবাদ দিয়ে তিনি বলেন, দেশবাসির অপেক্ষার পালা শেষ হতে চলেছে। এখন আপনাদের মাঠে থাকতে হবে। ব্যাংক লুটেরার এই সরকারকে হটিয়ে গণতান্ত্রিক দল বিএনপি সরকারকে ক্ষমতায় বসাতে হবে। তিনি আরো বলেন, চুয়াডাঙ্গা-আলমডাঙ্গায় বিএনপির একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এইসব নেতাদের কেউ চিনে না। এই বিএনপি দিয়ে রাজপথের আন্দোলন হবে না। এই কমিটিও থাকবে না। তিনি আরো বলেন, বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রাজপথের আন্দোলনে সবাইকে শরিক হতে হবে।"
দোয়া মাহফিলে প্রধান বক্তা ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জেহালা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আসিরুল ইসলাম সেলিম। তিনি বলেন, শহীদ জিয়ার সৈনিক, বেগম খালেদা জিয়ার সৈনিক, তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমানের সৈনিকদের আজকের স্রোত প্রমান করে আলমডাঙ্গায় পকেট কমিটির দিন শেষ। তিনি বর্তমান কমিটির তীব্র সমালোনা করে বলেন, এই কমিটির অযোগ্য ও অপরিচিত মুখ আজও ইউনিয়ন পর্যায়ে কোন কমিটি গঠন করতে পারেনি।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা যুবদলের সভাপতি শরিফউজ্জামান সিজার, উপজেলা কৃষক দলের সাবেক সভাপতি বোরহান উদ্দিন, সাবেক পৌর বিএনপির সভাপতি আনিছুর রহমান, জেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক আব্দুস সালাম বিপ্লব।
উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শেখ সাইফুল ইসলামের উপস্থাপনায় বাড়াদি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদ পারভেজ, বেলগাছি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান চাঁদ আলী, ভাংবাড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সোনা, বিএনপি নেতা আকতার হোসেন, সাবেক পৌর কমিশনার নাসির উদ্দিন, সাবেক পৌর কমিশনার ফারুক হোসেন, মহি উদ্দিন, আলি হোসেন, মইনুল ইসলাম, মফিজ উদ্দিন, হাবলু, আব্দুল ওহাব, রশিদুল, নাসির উদ্দিন, বাকি বিল্লাহ, জমির উদ্দিন, আলমগীর মেম্বার, ওলামা দলের সভাপতি ফজলুল হক, রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলেল সহসভাপতি কায়সুল কাউনাইন রুবেল, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহব্বায়খ ফারুক হোসেন, যুবদল নেতা সেলিম, ডা. লতিফ, ডা. রিপন, সুন্নত আলী, ওয়াহেদ আলী, ফজলু, মোবিরুল, আব্দুল হান্নান, চিনির উদ্দিন, আমিরুল, কাতব আলী, জাহিদুল, ডাবলু, ডা. আলা উদ্দিন, ওহেদ আলী, সিতাব আলী, মুকুল, ইউসুচ আলী, ঝন্টু মালিথা, সালাম, রবিউল মেম্বার, হযরত আলী, রানা, ছাত্রদল নেতা জাহিদ, সাগর, চয়েন, সানি, রাসেল, মনিহার ডা., ক্যাপ্টেন, জনাব, লিয়াকত আলী, আব্দুল মালেক, মিজান, দুর্জয় প্রমুখ।