ডিলিং লাইসেন্স না থাকায় আলমডাঙ্গায় ১০ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে জরিমানা
ডিলিং লাইসেন্স না থাকায় আলমডাঙ্গা শহরের কাপড়পট্টি ও গার্মেন্টস পট্টিতে ১০ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ও একজনকে মোটর যান আইনে ভ্রাম্যমান আদালতে জরিমানা করা হয়েছে। ২ আগস্ট মঙ্গলবার বিকালে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের একটি এক্সিকিউটিভ ম্যােিস্ট্রট টিম এ ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন।
জানাগেছে, আলমডাঙ্গা শহরের অত্যাবশ্যকীয় পণ্যনিয়ন্ত্রণ আইনের আওতাধীন কয়েকশ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ মালিকরা জানেন না যে ডিলিং লাইসেন্স কি, কিভাবে করতে হয়। প্রায় প্রতি বছরই ভ্রাম্যমান আদালতে ডিলিং লাইসেন্স না থাকায় জরিমানা করেন। তবুও ব্যবয়ায়ী লাইসেন্স করেন না।
২ আগস্ট মঙ্গলবার বিকালে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বি এম তারিক-উজ-জামান ,সহকারী কমিশনার ও বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ হাবিবুর রহমান ,সহকারী কমিশনার ও বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ জাকির হোসেন আলমডাঙ্গা শহরের ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন।
এসময় ডিলিং লাইসেন্স না থাকায় গার্মেন্টস ও কাপড় পট্টির ব্যবসায়ী শিমুল হোসেনকে ১ হাজার টাকা, ফরিদুল ইসলামকে ১ হাজার টাকা, রাহুল বিশ^াসকে ১ হাজার টাকা, সাজেদুল হককে ১ হাজার টাকা, জহুরুল ইসলামকে ১ হাজার টাকা, মিজু আহমেদকে ১ হাজার টাকা, জাহিদুল ইসলামকে ৩ হাজার টাকা, বজলুর রহমানকে ১ হাজার টাকা, ফারুক হোসেনকে ৩ হাজার টাকা, আনোয়ার হোসেনকে ৩ হাজার টাকা এবং মোটরযান অধ্যাদেশ আইনে আবু তাহেরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এসময় আলমডাঙ্গা বণিক সমিতির সভাপতি আরেফিন মিয়া মিলন, ক্যাশিয়ার আলাউদ্দিন, আলমডাঙ্গা থানার এসআই আমিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। ভ্রাম্যমান অভিযান শেষে অত্যাবশ্যকীয় পণ্যনিয়ন্ত্রণ আইনের আওতাধীন সকল ব্যবসায়ীদের ডিলিং লাইসেন্স করার জন্য সময় বেধে দেওয়া হয়।