মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় আলমডাঙ্গা একাডেমীর জয়জয়কার

মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষায় আলমডাঙ্গা একাডেমীর জয়জয়কার। অপেক্ষাকৃত নতুন এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৫ প্রাক্তন শিক্ষার্থি দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে। গত এক দশকের অধিক এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা ক্ষেত্রে জেলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। প্রাক্তন শিক্ষার্থিদের এমন সাফল্যে শিক্ষার্থি, শিক্ষক ও অভিভকরা উচ্ছ্বসিত আনন্দে উদ্বেলিত।
আলমডাঙ্গা একাডেমী থেকে ২০১৯ আয়ালে এসএসসি পাশ করা যে সকল শিক্ষার্থি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে তারা হল,আলমডাঙ্গা সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ গোলাম ছরোয়ার মিঠুর ছেলে ফারদ্বীন নাঈব। নাঈপব ভর্তির সুযোগ পেয়েছে কিশোরগঞ্জ শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে, মিয়াপাড়ার ব্যবসায়ী আছির উদ্দিন শাহ'র মেয়ে মিথিলা নাসরিন শানু, শানু সুযোগ পেয়েছে নীলফামারী মেডিকেল কলেজে। বন্ডবিল উত্তরপাড়ার আহাদ আলীর মেয়ে তাসনিম জাহান সোহানী, সে সুযোগ পেয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজে, কুমারী গ্রামের শিক্ষক তোহরুজ্জামানের মেয়ে নুরানী তাজমেরিন, নুরানী সুযোগ পেয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ ও মাধবপুর গ্রামের খোকন আলীর ছেলে নাজমুল হুসাইন । নাজমুল ভর্তির সুযোগ পেযেছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে।
প্রতিষ্ঠার পর থেকেই আলমডাঙ্গা একাডেমী পরীক্ষার ফলাফলের চমৎকারিত্বে অভিভাবকদের দৃষ্টি আকর্ষণে সমর্থ হয়েছে। পিইসি, জে এসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় শতভাগ পাশসহ জিপিএ ৫ প্রাপ্তিতে জেলায় অন্যতম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মর্যাদা লাভ করতে সক্ষম হয়েছে। মফস্বল শহরের অপেক্ষাকৃত একটা নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থিদের এমন বিরল সাফল্যে আলমডাঙ্গা একাডেমীর প্রধান শিক্ষক এনামুল হক বলেন, শিক্ষার্থিদের পেছনে আমরা অক্লান্ত পএইশ্রম জরি। যেন স্কুল থেকে বের হয়ে একদিন তারা নিজেদের কাঙ্ক্ষিত ভবিষ্যত বিনির্মাণ করতে পারে।তাদের এই অর্জনে আমরা অত্যন্ত প্রীত ও গর্বিত। তারা যেন এলাকার তথা দেশের মানুষের সত্যিকার অর্থে সেবা করতে পারে।