আলমডাঙ্গা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মজিবর রহমান আর নেই
আলমডাঙ্গা প্রধান সড়কের অধিবাসি মডে ছেলেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মজিবর রহমান ইন্তেকাল করেন।(ইন্নালিল্লাহি----- রাজিউন)।প্রথম জানাযা হাইরোডে অনুষ্টিত হয়।পরে নিজ গ্রাম যাদবপুর গ্রামে ২য় জানাযা শেষে পারবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়েছে।জানাযায় অংশ গ্রহন করেন সাবেক পৌর মেয়র আলহাজ্ব মীর মহিউদ্দিন,সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান,প্রেসক্লাবের সম্পাদক হামিদুল ইসলাম,আবুল কালাম আজাদ বেল্টু,সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার সিরাজুল ইসলাম,প্রভাসক গোলাম ফারুক,বীর মুক্তিযোদ্ধা সেলিম হোসেন,সাবেক সোনালী ব্যাংকের অফিসার আনোযার হোসেন,ডাঃ রাগিব সাহরিয়ার,কুষ্টিয়া কৃষি ব্যাংকের এজিএম মতিযার রহমান,সোনালী ব্যাংকের অফিসার রফিকুল ইসলকম,আলহাজ্ব গোলাম রহমান সিঞ্জুল,রুবেল হোসেন,মাসুদ রানা তুহিন,সাহিন,জালাল উদ্দিন প্রমুখ।,
জানাগেছে,আলমডাঙ্গা পৌর সভার আলতায়েবার মোড়ের সকল দোকানের মালিক, আলমডাঙ্গা সাবেক আবাসিক প্রকৌশলী গোলাম নবীর ও যাদবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক মজিবর রহমান (৯৫) গতকাল বেলা আড়াইটার দিকে বয়স্কজনিত কারনে নিজ বাস ভবনে মৃত্যু বরন করেন।মরহুম মজিবর রহমান আলমডাঙ্গা গবিন্দপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন।তার নিজ গ্রাম কুমারি ইউনিয়নের যাদবপুর গ্রামে।সে আলমডাঙ্গার ঐতিহ্যবাহি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিল।
পরবর্তিকালে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকরির সুবাদে আলমডাঙ্গা শহরের প্রধান সড়কে বাড়ী নির্মান করে দীর্ঘ বছর বসবাস করছে।,আলামডাঙ্গার,ঐতিহ্যবাহী
পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৯৭৫ সালের এস,এস,সি ব্যাচের ও "বাঁধন ৭০-৭৫" আলামডাঙ্গা চুয়াডাঙ্গা সহপাঠী বন্ধু সংগঠনের সদস্য, আলমডাঙ্গার সাবেক আবাসিক প্রকৌশলী গোলাম নবীর পিতা।।তার মৃত্যুর সংবাদে আলমডাঙ্গা "বাঁধন" এর সকল সদস্য শোক প্রকাশ করেছেন।গতকাল বুধবার ইফাতের পর জানাজা শেষে,তার নিজ গ্রাম যাদবপুর গ্রামে,পারিবারিক কবরস্থানে দাফন কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
জানাজায়,উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি আলহাজ্ব লিয়াকত আলী লিপু মোল্লা,,সহ বাঁধন সংগঠনের সদস্য বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। আনোয়ারুল ইসলাম মাসুমের মৃত্যুতে "বাঁধন ৭০-৭৫" সহপাঠী বন্ধু সংগঠনের পক্ষ থেকে,সংগঠনের সভাপতি, মোঃ মনিরুজ্জামান মনি ও সাধারণ সম্পাদক,আলহাজ্ব মোঃ সিরাজুল ইসলাম সহ, সংগঠনের সকল সদস্যবৃন্দ গভীর শোক প্রকাশ করেন, এবং সেই সংগে তার,দীর্ঘ সামাজিক জীবনের সমস্ত ত্রুটি বিচ্যুতি ক্ষমা করে দেন,এবং,তার পরিবার যেন এই শোক কাটিয়ে উঠতে পারে সেই তৌফিক আল্লাহ যেন তাদের পরিবার কে দান করেন।উল্লেখ্য মরহুম মজিবর রহমান গতবছর রোজার সময় নিজ গ্রাম যাদবপুর গ্রামে কবর স্থানের জন্য জমিদান করেন,এবং পরিবারের লোকদের বলে যান আমার মৃত্যুর পর ঐ কবর স্থানে যেন আমাকে দাফন করা হয়।উনার শেষ ইচ্ছা অনুযায়ি যাদবপুর গ্রামের সেই কবর স্থানে তার দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে।মৃত্যু কালে স্ত্রী,২ ছেলে,১ মেয়ে,২য় মেয়ের সন্তান আত্বিয় স্বজন সহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।অন্যদিকে গোবিন্দপুরের মসজিদে সাবেক পৌর মেয়র এম সবেদ আলী,সিরাজিল ইসলাম সহ মুসুল্লিগন তার জন্য দোয়া পরিচালনা করেন।