স্টাফ রিপোর্টার : ধান ও গমবীজের ন্যয্যমূল্য নিশ্চিত করতে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নাই। এই পেশার সাথে জড়িতদেরকে টিকে থাকার জন্য আন্দোলন সংগ্রামের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে। প্রয়োজনীয় তহবিল গঠন করতে হবে। নইলে বীজ উৎপাদনে জড়িত চাষীদের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে যাবে।

বিএডিসি চুক্তিবদ্ধ চাষী সমবায় সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় নেতৃবৃন্দ উপরোক্ত মন্তব্য করেছেন। গতকাল শনিবার ঝিনাইদহের জোহান ড্রীমভ্যালী পার্কে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিএডিসি চুক্তিবদ্ধ চাষী সমবায় সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মো. সালাউদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের উপদেষ্টা এনামুল হক লোটাস। সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল মান্নানের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, উপদেষ্টা এনামুল হক (টাঙ্গাইল),সহসভাপতি হাবিবুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম সুরুজ, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আজমাউল হোসেন মিঠু,কার্যকরী সদস্য মো. মজিবুল আজাদ, ফরিদুল ইসলাম, মো. আলাউদ্দিন, আলমগীর হোসেন,নুরুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম,হারুন অর রশিদ,দেলোয়ার হোসেন ,ইউসুফ হোসেন ও মোবাশ্বের হোসেন।
উল্লেখ্য, বিএডিসি’র অধিক বীজ, কন্ট্রাক্ট গ্রোয়ার্স ও আপৎকালীন- এর আওতায় সারাদেশে ছড়িয়ে থাকা চুক্তিবদ্ধ চাষীদেরকে নিয়ে চলতি বছরের মার্চ মাসে বিএডিসি চুক্তিবদ্ধ চাষী সমবায় সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হয়েছে। ২৬ সদস্যের কমিটিতে চুয়াডাঙ্গার মো.সালাউদ্দিনকে সভাপতি ও টাঙ্গাইলের মধুপুরের আব্দুল মান্নানকে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। পাঁচ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটিতে ঠাঁই পেয়েছেন চুয়াডাঙ্গার এনামুল হক লোটাস ও আবুল কালাম আজাদ। এছাড়া, কোষাধ্যক্ষের দায়িত্ব পেয়েছেন জিল্লুর রশিদ মুকুল।